প্রশিক্ষিত উদ্যোক্তার হাতে স্মার্ট কৃষি ছড়িয়ে পড়ুক সাধারন কৃষকের মাঝে’’- দেশের কৃষি , কৃষক এবং বেকার যুবকদের আত্বকর্মসংস্থান সৃষ্টিতে কাজ চালিয়ে যাওয়া একটি আধুনিক কৃষিভিত্তিক প্রতিষ্ঠান ফাস্ট এগ্রো।

আমাদের প্রোডাক্ট সমূহ

২০২২ সাল থেকে আমরা বাজারে সরবারহ করছি উন্নত জাতের সকল ধরণের বীজ। সম্পূর্ণ উৎকৃষ্টমানের ফসল থেকে সর্বাধুনিক প্রযুক্তিতে সরবারহ হচ্ছে ফাস্ট এগ্রো লিমিটেড এর সকল শস্য।

মিষ্টিকুমড়া

শসা

ঢেঁড়স

আমরা সরবারহ করছি সেরা জাতের বীজ

১. কৌলিতাত্ত্বিক বিশুদ্ধতা (Genetical Purity) : বীজ যে জাতের সে জাতের নির্দিষ্ট গুণাবলি অবশ্যই থাকতে হবে। জাতীয় বীজ র্বোডের অনুমোদিত বীজ মান অনুসারে একটি ভালো বীজের বিশুদ্ধতা হতে হবে ৯৬% হতে ৯৯% ভাগ।

২. মিশ্রণ মুক্ততা (Free from admixture) : ভালো বীজ অবশ্যই সব ধরনের মিশ্রণ মুক্ত হতে হবে অর্থাৎ একটি ভালো বীজে জড় পদার্থ, আগাছার বীজ বা অন্য ফসলের এমনকি অন্য জাতের মিশ্রণ থাকা চলবে না। জাতীয় বীজ মান অনুসারে একটি ভালো বীজে সর্বোচ্চ ০১ ৩% পর্যন্ত জড় পদার্থ, অন্য ফসলের বীজ বা আগাছার বীজ থাকতে পারে।

 

Fast Agro ltd cucumber bangladesh
কৌলিতাত্ত্বিক বিশুদ্ধতা

বীজের বিশুদ্ধতা ৯৬% হতে ৯৯% ভাগ।

অংকুরোদগম ক্ষমতা

অংকুরোদগম ক্ষমতা ৮৫%-৯৫%

মিশ্রণ মুক্ত

বীজে অন্য ফসলের বীজ বা আগাছার বীজ ০%

প্রোফাইল

ছানোয়ার হোসেন জানান, বর্তমানে তার পাঁচ একর জমিতে আনারস, চার একর জমিতে মাল্টা, দুই একর জমিতে কলা, পেয়ারা ও ড্রাগন এক একর করে জমিতে এবং ৫০ শতাংশ জমিতে কফি চাষ করছেন। এছাড়াও তিন একর জমিতে ধান চাষ করছেন। এতে ভালো লাভবান হচ্ছে। নিজের পৈত্রিক জমি এবং অন্যের জমি লিজ নিয়ে এ চাষবাস করছেন তিনি।

ছানোয়ার হোসেন জানান, বর্তমানে তার পাঁচ একর জমিতে আনারস, চার একর জমিতে মাল্টা, দুই একর জমিতে কলা, পেয়ারা ও ড্রাগন এক একর করে জমিতে এবং ৫০ শতাংশ জমিতে কফি চাষ করছেন। এছাড়াও তিন একর জমিতে ধান চাষ করছেন। এতে ভালো লাভবান হচ্ছে। নিজের পৈত্রিক জমি এবং অন্যের জমি লিজ নিয়ে এ চাষবাস করছেন তিনি।

ছানোয়ার হোসেন জানান, বর্তমানে তার পাঁচ একর জমিতে আনারস, চার একর জমিতে মাল্টা, দুই একর জমিতে কলা, পেয়ারা ও ড্রাগন এক একর করে জমিতে এবং ৫০ শতাংশ জমিতে কফি চাষ করছেন। এছাড়াও তিন একর জমিতে ধান চাষ করছেন। এতে ভালো লাভবান হচ্ছে। নিজের পৈত্রিক জমি এবং অন্যের জমি লিজ নিয়ে এ চাষবাস করছেন তিনি।

ছানোয়ার হোসেন জানান, বর্তমানে তার পাঁচ একর জমিতে আনারস, চার একর জমিতে মাল্টা, দুই একর জমিতে কলা, পেয়ারা ও ড্রাগন এক একর করে জমিতে এবং ৫০ শতাংশ জমিতে কফি চাষ করছেন। এছাড়াও তিন একর জমিতে ধান চাষ করছেন। এতে ভালো লাভবান হচ্ছে। নিজের পৈত্রিক জমি এবং অন্যের জমি লিজ নিয়ে এ চাষবাস করছেন তিনি।

ছানোয়ার হোসেন জানান, বর্তমানে তার পাঁচ একর জমিতে আনারস, চার একর জমিতে মাল্টা, দুই একর জমিতে কলা, পেয়ারা ও ড্রাগন এক একর করে জমিতে এবং ৫০ শতাংশ জমিতে কফি চাষ করছেন। এছাড়াও তিন একর জমিতে ধান চাষ করছেন। এতে ভালো লাভবান হচ্ছে। নিজের পৈত্রিক জমি এবং অন্যের জমি লিজ নিয়ে এ চাষবাস করছেন তিনি।

ছানোয়ার হোসেন জানান, বর্তমানে তার পাঁচ একর জমিতে আনারস, চার একর জমিতে মাল্টা, দুই একর জমিতে কলা, পেয়ারা ও ড্রাগন এক একর করে জমিতে এবং ৫০ শতাংশ জমিতে কফি চাষ করছেন। এছাড়াও তিন একর জমিতে ধান চাষ করছেন। এতে ভালো লাভবান হচ্ছে। নিজের পৈত্রিক জমি এবং অন্যের জমি লিজ নিয়ে এ চাষবাস করছেন তিনি।

আমাদের গল্প

আমাদের সম্পর্কে কৃষকের মন্তব্য

কৃষক একজন ব্যক্তিবিশেষ যিনি কৃষিকার্য পেশায় নিয়োজিত থেকে ফসল উৎপাদন করেন। পাশাপাশি তিনি খাবারের উপযোগী করে গৃহপালিত প্রাণী লালন-পালন করেন। সভ্যতার ঊষালগ্ন থেকে এ পেশার মাধ্যমে কৃষক মানুষের জন্যে খাদ্য সরবরাহ করে জীবনকে চলমান রেখেছেন।
মোঃ শাহ আলম ধামরাই,ঢাকা
চোখে পড়ল কলাগাছ দিয়ে খেত সমতল করছেন এক কৃষক। নাম দেলোয়ার হোসেন। বলছিলেন, এক জমিতে একই সঙ্গে তিনি তিনটি ফসল বুনেছেন। প্রথমে ফলন আসবে মুন্নিশাকের। তারপর ফলবে শসা। এরপর মিলবে ধুন্দুল। এক জমিতে একই চাষে তিনটি ফসল মানে এক খরচে তিন গুণ ফল। তবে দেলোয়ার বলছিলেন কৃষিশ্রমিক পাওয়া ভার। পেলেও কৃষিশ্রমিকের মজুরি বেড়েছে। শুধু মজুরি নয়, খাবারও ভালো দিতে হয়। খাবার হিসেবে মাছ-মাংস না পেলে কাজ করতে চায় না। এই জায়গাতেই যান্ত্রিক কৃষির প্রয়োজনীয়তা অনুধাবন করা যাচ্ছে।
মোঃ আব্দুল মালেক ধামরাই,ঢাকা
সবচেয়ে ভয়ানক বিষয়টির কথা বলেছিলেন নাটোরের আতিক। কৃষিজমি কৃষকের হাতে থাকছে না। নিজের জমি বিক্রি করে দিয়ে অনেকেই হয়ে উঠছেন কৃষিশ্রমিক। এমন একজনের সাক্ষাৎ পেয়েছিলাম মানিকগঞ্জের খাসেরচরে। সুজন নামের এক কৃষক। তিনি ৪০ শতাংশ জমিতে পেঁপের চাষ করে বেশ লাভবান। কিন্তু ভয়ে আছেন, সামনের বছর এ জমিতে চাষ করতে পারবেন কি না। কারণ জমিটি তিনি বিক্রি করে দিয়েছেন কোনো এক শিল্পপ্রতিষ্ঠানের কাছে। জানালেন আশপাশের অনেক জমিই বিক্রি করে দিয়েছেন কৃষকেরা। এখন পর্যন্ত কৃষকের হাতে থাকলেও কাগজে-কলমে জমির মালিক আর কৃষক নেই।
আতিকুল ইসলাম , নাটোর